সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ গাজীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। |
স্টাফ রিপোর্টার
সড়কপথে অব্যবস্থাপনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, শৃঙ্খলা না থাকলে রাস্তা চার লেন কিংবা আট লেন করলেও কোনো লাভ হবে না।
আজ শনিবার সকালে গাজীপুরের চন্দ্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এ অসন্তোষের কথা জানান ওবায়দুল কাদের।
সড়কপথে শৃঙ্খলা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘রাস্তায় শৃঙ্খলাটা বজায় রাখতে হবে। রাস্তা ফোর লেন (চার লেন) করলাম, এইট লেন (আট লেন) করলাম, কোনো লাভ হবে না। রাস্তা যদি দখল হয়ে থাকে, রাস্তায় যারা চলে, তারা যদি রাস্তার শৃঙ্খলা না মেনে চলে, তাহলে ফোর লেন করে কী হবে? এইট লেন করে কী হবে?’
‘আর রাস্তার কাজের মান নিয়েও আমি খুশি নই। রাস্তা হচ্ছে। দুই বছর আগে এই যে নবীনগর-চন্দ্রা কাজ শেষে হয়েছে। এখন সেখানেও একটু বৃষ্টি হলে গর্ত। অনেক গর্ত। মেরামত করতে বলেছি। মেরামত কাজ এখনো শেষ হয় নাই। ঈদের দিন ছয় ঘণ্টা ছুটি দিয়েছি। তারপর আর…। আমি গেলেই আমার সামনে একটা গাড়ি নিয়ে চুলা জ্বালিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। তারপর আর কাজ হয় না। এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিআরটি, কর্ণফুলী টানেল, ফোর লেন, এইট লেন, সবই করা যাবে। কিন্তু রাস্তায় যদি শৃঙ্খলা, পরিবহনের এবং রাস্তায় যদি শৃঙ্খলা ফিরে না আসে এবং এটার জন্য আমরা যদি সবাই মিলে চেষ্টা না করি এবং মানসিকতার পরিবর্তন না করি তাহলে কোনো লাভ নেই এসব ফোর লেন, এইট লেন, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল এগুলো কোনো কাজে আসবে না।’
সড়ক পরিদর্শনকালে মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের ঢাকা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক সবুজ উদ্দিন খান, গাজীপুর মহাসড়ক পুলিশ সুপার (এসপি) সফিকুর রহমান প্রমুখ।
সড়কপথে অব্যবস্থাপনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, শৃঙ্খলা না থাকলে রাস্তা চার লেন কিংবা আট লেন করলেও কোনো লাভ হবে না।
আজ শনিবার সকালে গাজীপুরের চন্দ্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এ অসন্তোষের কথা জানান ওবায়দুল কাদের।
সড়কপথে শৃঙ্খলা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘রাস্তায় শৃঙ্খলাটা বজায় রাখতে হবে। রাস্তা ফোর লেন (চার লেন) করলাম, এইট লেন (আট লেন) করলাম, কোনো লাভ হবে না। রাস্তা যদি দখল হয়ে থাকে, রাস্তায় যারা চলে, তারা যদি রাস্তার শৃঙ্খলা না মেনে চলে, তাহলে ফোর লেন করে কী হবে? এইট লেন করে কী হবে?’
‘আর রাস্তার কাজের মান নিয়েও আমি খুশি নই। রাস্তা হচ্ছে। দুই বছর আগে এই যে নবীনগর-চন্দ্রা কাজ শেষে হয়েছে। এখন সেখানেও একটু বৃষ্টি হলে গর্ত। অনেক গর্ত। মেরামত করতে বলেছি। মেরামত কাজ এখনো শেষ হয় নাই। ঈদের দিন ছয় ঘণ্টা ছুটি দিয়েছি। তারপর আর…। আমি গেলেই আমার সামনে একটা গাড়ি নিয়ে চুলা জ্বালিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। তারপর আর কাজ হয় না। এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিআরটি, কর্ণফুলী টানেল, ফোর লেন, এইট লেন, সবই করা যাবে। কিন্তু রাস্তায় যদি শৃঙ্খলা, পরিবহনের এবং রাস্তায় যদি শৃঙ্খলা ফিরে না আসে এবং এটার জন্য আমরা যদি সবাই মিলে চেষ্টা না করি এবং মানসিকতার পরিবর্তন না করি তাহলে কোনো লাভ নেই এসব ফোর লেন, এইট লেন, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল এগুলো কোনো কাজে আসবে না।’
সড়ক পরিদর্শনকালে মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের ঢাকা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক সবুজ উদ্দিন খান, গাজীপুর মহাসড়ক পুলিশ সুপার (এসপি) সফিকুর রহমান প্রমুখ।